Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩১st মার্চ ২০২৪

মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ

বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে এ বাহিনী অবিস্মরণীয় বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকহানাদার বাহিনী ঢাকার পিলখানাস্থ তৎকালীন ইপিআর সদর আক্রমন করে এ বাহিনীর সদর দপ্তর থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার বার্তা ওয়ারলেস যোগে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেয়া হয় ফলে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এদেশের সৈনিক ও জনতা প্রথম দিকে ইপিআরের বাঙালি সদস্যগণ রণকৌশলগত কারণে বুড়িগঙ্গা নদীর অপর তীরে জিঞ্জিরায় প্রতিরোধ গড়ে তোলে পরবর্তীতে এ বাহিনীর ১২ হাজার বাঙালি সৈনিক, সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনী ও মুক্তিকামী মানুষের সাথে সংগঠিত হয়ে বাংলাদেশের ১১টি সেক্টরে ৯ মাস ব্যাপী সশস্ত্র যুদ্ধে নিয়োজিত থাকে এ বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ ও শত্রুঘাটি নিশ্চিহ্ন করতে আত্মঘাতি আক্রমণসহ অসংখ দুর্ধর্ষ অপারেশন পরিচালনা করে মুক্তিযুদ্ধে এ বাহিনীর সর্বমোট ৮১৭ জন সৈনিক শহীদ হন এদের মধ্যে অপরিসীম বীরত্বের জন্য শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ এবং শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ কে সর্ব্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ পদক প্রদান করা হয় এছাড়া ৮ জন ‘বীর উত্তম’, ৩২ জন ‘বীর বিক্রম’ ও ৭৭ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন