সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ August ২০২২
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৬,৮৫,০০,০০০/-(ছয় কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ১.০৭০ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৫০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার।
প্রকাশন তারিখ
: 2022-08-27
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৬,৮৫,০০,০০০/-(ছয় কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ১.০৭০ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৫০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার।
বর্তমান সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবি'র অভিযানিক কর্মকাণ্ড এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ৬,৮৫,০০,০০০/- (ছয় কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকা মূল্যমানের ১.০৭০ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস ও ৫০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে।
অদ্য ২৭ আগস্ট ২০২২ তারিখ রাতে বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, অত্র ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ নোয়াপাড়া বিশেষ ক্যাম্পের দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-১০ হতে আনুমানিক ৭৫০ মিটার উত্তর দিকে মোচনী বাজারের পিছনে লবণের মাঠ দিয়ে মাদকদ্রব্য বাংলাদেশে পাচার হতে পারে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সদর হতে চোরাচালান বিরোধী একটি টহলদল আনুমানিক রাত ০১০০ ঘটিকায় বর্ণিত স্থানে গমন করতঃ কয়েকটি উপদলে বিভক্ত হয়ে লবণের ঢিবি এবং বেড়িবাঁধের আড় নিয়ে কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে। আনুমানিক রাত ০৩.৪৫ ঘটিকায় টহলদল দুইজন ব্যক্তিকে মায়ানমার হতে শূন্যলাইন অতিক্রম করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে লবণ মাঠের দিকে আসতে দেখে। উক্ত ব্যক্তিদেরকে দেখা মাত্রই পূর্ব থেকেই কৌশলগত অবস্থানে থাকা বিজিবি টহলদল চ্যালেঞ্জ করে খুব দ্রুত তাদের দিকে অগ্রসর হয়। উক্ত ব্যক্তিগণ দূর হতে বিজিবি টহলদলের উপস্থিতি অনুধাবন করা মাত্রই বহনকৃত একটি ব্যাগ ফেলে দিয়ে রাতের অন্ধকারের সুযোগে সাঁতার দিয়ে দ্রুত মায়ানমারের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে টহলদল বর্ণিত স্থানে পৌঁছে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে চোরাকারবারীদের ফেলে যাওয়া একটি প্লাস্টিকের ব্যাগ উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত ব্যাগের ভিতর হতে ১.০৭০ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের আনুমানিক সিজার মূল্য ৬,৮৫,০০,০০০/- (ছয় কোটি পঁচাশি লক্ষ) টাকা।
পরবর্তীতে টহলদল কর্তৃক উক্ত এলাকায় ভোর ০৪.৩০ ঘটিকা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা হলেও কোন চোরাকারবারী কিংবা তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। উক্ত স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি বিধায় চোরাকারবারীদের সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি। তবে, চোরাকারবারীদের সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
মাননীয় উপদেষ্টা
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)
বিস্তারিত
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মোঃ খোদা বখস চৌধুরী
বিস্তারিত
মহাপরিচালক
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, ওএসপি, বিএসপি, এসইউপি, বিজিবিএম, এনডিসি, পিএসসি, এমফিল
বিস্তারিত
সামাজিক যোগাযোগ
জরুরি হেল্পলাইন নম্বর