সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ August ২০২২
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৩,০৬,২০,০০০/-(তিন কোটি ছয় লক্ষ বিশ হাজার) টাকা মূল্যমানের ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) পিস ইয়াবা, ৮০ কেজি জাল এবং ১টি ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকা উদ্ধার ।
প্রকাশন তারিখ
: 2022-08-26
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ৩,০৬,২০,০০০/-(তিন কোটি ছয় লক্ষ বিশ হাজার) টাকা মূল্যমানের ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) পিস ইয়াবা, ৮০ কেজি জাল এবং ১টি ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকা উদ্ধার ।
বর্তমান সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবি'র অভিযানিক কর্মকাণ্ড এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৬ আগস্ট ২০২২ তারিখে বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) অভিযান পরিচালনা করে ৩,০৬,২০,০০০/-(তিন কোটি ছয় লক্ষ বিশ হাজার) টাকা মূল্যমানের ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) পিস ইয়াবা, ৮০ কেজি জাল এবং ১ টি ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে।
অদ্য ২৬ আগস্ট ২০২২ তারিখ রাতে বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, অত্র ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ শাহপরীরদ্বীপ বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-০৪ হতে আনুমানিক ৪৫০ মিটার পূর্ব দিকে জালিয়াপাড়া নামক এলাকায় একটি ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকার মধ্যে মাদকদ্রব্যের একটি চালান মায়ানমার হতে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে লুকায়িত রয়েছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সদর হতে একটি চোরাচালান প্রতিরোধ টহলদল বর্ণিত স্থানে গমন করতঃ ঘাটে বাঁধা নৌকায় তল্লাশী কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। আনুমানিক রাত ০৩.১৫ ঘটিকায় গোপন সূত্র অনুযায়ী বিভিন্ন রং এর পতাকা লাগানো সন্দেহভাজন একটি নৌকায় তল্লাশী করে নৌকার পাটাতনের নীচে মাছ ধরার জালের ভিতরে অভিনব পদ্ধতিতে লুকায়িত অবস্থায় একটি প্লাস্টিকের বস্তা উদ্ধার করা হয়। উক্ত বস্তার ভিতর হতে ১,০০,০০০ (এক লক্ষ) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ৮০ কেজি জাল জব্দ করতে সক্ষম হয়। এছাড়াও অবৈধ মাদকদ্রব্য বহনের দায়ে উক্ত ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকাটিও জব্দ করা হয়। উদ্ধারকৃত ইয়াবা ট্যাবলেট, জাল এবং ইঞ্জিন চালিত কাঠের নৌকার আনুমানিক সিজার মূল্য ৩,০৬,২০,০০০/- (তিন কোটি ছয় লক্ষ বিশ হাজার) টাকা।
পরবর্তীতে টহলদল কর্তৃক উক্ত এলাকায় ভোর ০৪.০০ ঘটিকা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা হলেও কোন চোরাকারবারী কিংবা তাদের সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। উক্ত স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি বিধায় চোরাকারবারীদের সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি। তবে, চোরাকারবারীদের সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
মাননীয় উপদেষ্টা
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)
বিস্তারিত
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মোঃ খোদা বখস চৌধুরী
বিস্তারিত
মহাপরিচালক
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, ওএসপি, বিএসপি, এসইউপি, বিজিবিএম, এনডিসি, পিএসসি, এমফিল
বিস্তারিত
সামাজিক যোগাযোগ
জরুরি হেল্পলাইন নম্বর