সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd জানুয়ারি ২০২৩
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ১.০৬৫ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ১০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ।
প্রকাশন তারিখ
: 2023-01-02
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অভিযানে ১.০৬৫ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ১০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ
বর্তমান সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে 'জিরো টলারেন্স' নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবি'র অভিযানিক কর্মকাণ্ড এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) দায়িত্বপূর্ণ সীমান্ত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১.০৬৫ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ১০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করতে সক্ষম হয়েছে।
অদ্য ০২ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখ রাতে বিজিবি'র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, অত্র ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ খারাংখালী বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-১৪ হতে আনুমানিক ৫০ গজ দক্ষিণে নাফ নদী দিয়ে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে মাদকদ্রব্য পাচার হতে পারে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে উপ-অধিনায়কের নেতৃত্বে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন সদর এবং খারাংখালী বিওপি’র দুইটি টহলদল বর্ণিত স্থানে গমন করতঃ কয়েকটি উপদলে বিভক্ত হয়ে বেড়ীবাঁধের আড়ালে কৌশলগত অবস্থান গ্রহণ করে। আনুমানিক ভোর ০৪০০ ঘটিকায় টহলদল একজন ব্যক্তিকে মায়ানমার হতে শূন্য লাইন অতিক্রম করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বেড়ীবাঁধের দিকে আসতে দেখে। উক্ত ব্যক্তিকে দেখা মাত্র পূর্ব থেকেই কৌশলগত অবস্থানে থাকা টহলদল তাকে চ্যালেঞ্জ করে খুব দ্রুত তার দিকে অগ্রসর হয়। দূর হতে বিজিবি টহলদলের উপস্থিতি অনুধাবন করা মাত্রই চোরাকারবারী নাফ নদীর দিকে দৌড় দেয় এবং রাতের অন্ধকারের সুযোগে সাঁতার দিয়ে দ্রুত মায়ানমারের অভ্যন্তরে নাফ ফোয়ারা দ্বীপের দিকে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে টহলদল উক্ত স্থানে পৌঁছে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে চোরাকারবারীর ফেলে যাওয়া পুরাতন লুঙ্গি দিয়ে মোড়ানো একটি পোটলা উদ্ধার করে। উদ্ধারকৃত পোটলার ভিতর হতে ১.০৬৫ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ১০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের আনুমানিক সিজারমূল্য ৫,৬২,৫০,০০০/- (পাঁচ কোটি বাষট্টি লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা।
পরবর্তীতে টহলদল কর্তৃক উক্ত এলাকায় ০৫০০ ঘটিকা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা হলেও কোন চোরাকারবারী কিংবা তার সহযোগীকে আটক করা সম্ভব হয়নি। উক্ত স্থানে অন্য কোন অসামরিক ব্যক্তিকে পাওয়া যায়নি বিধায় চোরাকারবারীকে সনাক্ত করাও সম্ভব হয়নি। তবে চোরাকারবারীকে সনাক্ত করার জন্য অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
মাননীয় উপদেষ্টা
লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)
বিস্তারিত
মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মোঃ খোদা বখস চৌধুরী
বিস্তারিত
মহাপরিচালক
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, ওএসপি, বিএসপি, এসইউপি, বিজিবিএম, এনডিসি, পিএসসি, এমফিল
বিস্তারিত
সামাজিক যোগাযোগ
জরুরি হেল্পলাইন নম্বর